নিজস্ব প্রতিবেদক : অনেকেই ব্রয়লার মুরগি খায়না, এর বড় কারণ মনস্তাত্ত্বিক। তবে মানুষে ধারনা দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। ভালো খাবার গ্রহণের মতো ভোক্তাও এদেশে আছে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের দিকে তারা এখন নজর দিচ্ছেন। এখন আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য বিষয়টি বাস্তবায়নে জোর দিতে হবে। বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) এজি ফুড লিমিটেড ও উত্তরা ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে আয়োজিত ‘Safe Food: Green Chicken for Next Generation’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সেমিনারে কী নোট প্রেজেন্টেশন করেন এজি ফুড এর বিজনেস কনসালট্যান্ট কৃষিবিদ মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, গ্রীন চিকেন উৎপাদনের অন্যতম শর্ত সম্পূর্ণ অটো ফিডার, ড্রিংকার এবং বায়োসিকিউরিটি পরিপালন করা। গ্রীন চিকেন উৎপাদনের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন বিষয়টিকে আমরা শতভাগ গুরুত্ব দিই যাতে মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কোন প্রভাব না থাকে। এ সময় তিনি নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত গ্রীন চিকেন উৎপাদন কৌশল, প্রয়োজনীয়তা, ব্যবস্থাপনাসহ নানা খুঁটিনাটি বিষয় উপস্থাপন করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ইউনিভার্সিটি স্কুল অব বিজনেস ডীন প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজনেস এডমিন ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এএসএম. শাহাবুদ্দিন ছাড়াও এসিআই এনিমেল হেলথ্ ডিভিশনের বিজনেস ডিরেক্টর মো. শাহীন শাহ, এজি ফুড লিমিটেড এর বিপণন ও বাজারজাতকরণ বিভাগের সহকারি মহাব্যবস্থাপক রফিকুল আলম খান (জিমি), প্রাইম ইউনিভার্সিটি বিজনেস ফ্যাকাল্টির ছাত্রছাত্রী।