নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): সব মিলিয়ে কৃষির এ প্রকল্পটি চমৎকার। এর মাধ্যমে ফসলের সর্বশেষ জাত, উন্নত প্রযুক্তি ও আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি চাষিদের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ হয়েছে। সে সাথে কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণের কথা চিন্তাকরে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য রাস্তা-ঘাট নির্মাণ চলমান আছে। এখন দরকার প্রকল্পের কাজগুলো টেকসইয়ে রূপান্তর। এ জন্য ফলোআপ বাড়ানো প্রয়োজন। আর তা করতে হবে সম্মিলিতভাবে। তবেই হবে সুষ্ঠু বাস্তবায়ন। শনিবার (৩০ জুন) বরিশাল নগরীর খামারবাড়িস্থ ডিএই প্রশিক্ষণকক্ষে প্রকল্পের রিভিউ ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. ওমর আলী শেখ এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে ক্ষুদ্র চাষিদের জন্য কৃষি সহায়ক প্রকল্প আয়োজিত দিনব্যাপি রিভিউ ওয়ার্কশপে সভাপতিত্ব করেন, ডিএই উপ-পরিচালক হরিদাস শিকারী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, প্রকল্প পরিচালক ড. মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম। বানারীপাড়ার উপজেলা কৃষি অফিসার মো. অলিউল আলমের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ডিএই’র জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা ফজলুল হক, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. গোলাম কিবরিয়া, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের যুগ্মপরিচালক ড. মো. মিজানুর রহমান, আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।
কর্মশালায় প্রকল্পের চলতি বছরের কার্যক্রম এবং আগামী অর্থবছরে কর্মপ্রণালী উপস্থাপন করা হয়। অনুষ্ঠানে কৃষকসহ কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ৬০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।