নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): মানুষের খাদ্যনিরাপত্তায় কৃষি বিভাগের অবদান সর্বজনস্বীকৃত। স্বাধীনের আগে মাত্র ৭ কোটি লোকের আহার যোগাতে তখন হিমশিম খেতে হতো। আর এখন ১৬ কোটি মানুষের দেশে খাবারে উদ্বৃত্ত। এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। তাহলেই দেশ হবে কৃষিতে আরো সমৃদ্ধ। শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বরিশালের খামারবাড়িস্থ ডিএই সম্মেলকক্ষে কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও উপকরণ) মো. সিরাজুল হায়দার এনডিসি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, কৃষিতে সেচ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অপরিসীম। তাই খাল খনন এবং স্লুইসগেইট সংস্কার করতে হবে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. আরশেদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ সামসুল আলম, ডিএই; বরিশালের উপ-পরিচালক হরিদাস শিকারী, মৃত্তিকাসম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (এসআরডিআই) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ছাব্বির হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) নির্বাহী প্রকৌশলী চঞ্চল কুমার মিস্ত্রী, বাবুগঞ্জের উপজেলা কৃষি অফিসার মোসাম্মৎ মরিয়ম, বরিশাল সদরের উপজেলা কৃষি অফিসার সাবিনা ইয়াসমিন, বানারীপাড়ার উপজেলা কৃষি অফিসার মো. অলিউল আলম, আগৈলঝড়ার উপজেলা কৃষি অফিসার মো. নাসির উদ্দিন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ২৫ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।