নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): স্বাধীনতা পরবর্তী কৃষি অনেক এগিয়ে। আগে খাদ্যের অভাব ছিল। এখন আমরা ১৬ কোটির বেশি মানুষ। খেয়েপরে বেশ আছি। আপনাদের উদ্ভাবিত জাতগুলো কৃষকের কাছে পৌঁছানোর কারণেই তা সম্ভব হয়েছে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বরিশালের রহমতপুরস্থ আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের সম্মেলনকক্ষে কৃষি বিজ্ঞানীদের ‘মধ্য মেয়াদী বাজেট কাঠামো প্রণয়ন ও তথ্য অধিকার আইন’ শীর্ষক দু’দিনব্যাপি প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) রাম চন্দ্র দাস এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, অর্থনৈতিক কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে প্রয়োজন বাজেট সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝা। নিজের মধ্যে জানার যতটুকু কমতি আছে, আলাপচারিতার মাধ্যমে যতটা সম্ভব তা পূরণ করা যায়। প্রশিক্ষণে যেসব বিষয়গুলো পারষ্পারিক আদান-প্রদান হয়, তা কোনো না কোনোভাবে চাকরিক্ষেত্রে এবং ব্যক্তি জীবনে কাজে লাগে। তথ্য আইন সম্পর্কে তিনি বলেন, তথ্য হবে অবাদ বিচরণ। নিজে জানতে হবে। অপরকেও জানাতে হবে।
প্রতিষ্ঠানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন। রিসোর্স পার্সন ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. আমিরুল ইসলাম।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহাবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, বারির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া। প্রশিক্ষণে বারি, ব্রি, বিনা, এসআরডিআই এবং বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের ৩০ জন বিজ্ঞানী অংশগ্রহণ করেন।