নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): এসডিজি অর্জনে প্রয়োজন কৃষির সম্মিলিত কাজের প্রতিফলন। এর ১৭ টি লক্ষ্যের ৪টি বাদে প্রতিটি কোনো না কোনোভাবে কৃষির সাথে জড়িত। যেহতু ২০৩০ সালে খাদ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে দ্বিগুণ। সে আলোকে প্রচারণা হিসেবে আমারা মিডিয়াকে ব্যবহার করতে পারি। তাই বেতারের কৃষি বিষয়ক অনুষ্ঠনে এমন কথিকা নির্বাচন করা দরকার, যা কৃষকের জন্য অধিক ফলপ্রসু হয়।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বরিশাল নগরীর খামারবাড়িস্থ ডিএই সম্মেলনকক্ষে ‘এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশ বেতার বরিশালের চাসবাস অনুষ্ঠানের কথিকা নির্ধারণ’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক সাইনুর আজম খান এসব কথা বলেন। কৃষি তথ্য সার্ভিস আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক হরিদাস শিকারী।
কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিকের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মৎস্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. আজিজুল হক, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের যুগ্ম পরিচালক ড. এ কে এম মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ হোসেন, ডিএইর জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার আব্দুল অদুদ খান, বাংলাদেশ বেতারের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক মো. আনছার আলী, আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. জামাল হোসেন, মুলাদীর উপজেলা কৃষি অফিসার মো. রেজাউল হাসান, কৃষি প্রকৌশলী মো. মশিউর রহমান।