নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বসতবাড়ি হবে সমন্বিত খামারে পরিণত। যেহেতু কৃষকের বাড়িতে বাসস্থানের পাশাপাশি কিছু জায়গা থাকে। সেখানে কৃষির অনেক উপাদান রাখা সম্ভব। এর অংশ হিসেবে শাকসবজি, ফল, মাছ, হাঁস-মুরগি এবং গবাদিপ্রাণি পালনের ব্যবস্থা করা যায়। এর মাধ্যমে চাষি পরিবারের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে। সে সাথে বাড়তিটুকু বিক্রি করে পাওয়া যাবে নগদ অর্থ। শুক্রবার (১৯ জুলাই) পটুয়াখালীর দুমকিস্থ জামলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বসতবাড়িতে গ্রীষ্মকালিন শাকসবজি উৎপাদন ও ফলদবৃক্ষ রোপণের ওপর দিনব্যাপি প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষকের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন প্রকল্পের খামার পদ্ধতি গবেষণা বিশেষজ্ঞ ড. আ.সা.ম. মাহবুবুর রহমান খান এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা গাজী নাজমুল হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ভাসমান প্রকল্পের (বারিঅঙ্গ) প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার, বিএআরসির ঊবর্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সুভাষ চন্দ্র সরকার এবং কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মাইনুল ইসলাম, এসও (মৎস্য) মো. ছদরুল আলম প্রমুখ। পিআইইউ-বিএআরসি, এনএটিপি ফেইস-২’র আর্থিক সহায়তায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষণে ৫০ জন কৃষাণ-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।