নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): জলাবদ্ধ জমি ব্যবহারে ভাসমান কৃষি অনন্য। বাংলাদেশ জনবহুল দেশ। সঙ্গত কারণেই ক্রমবর্ধমান মানুষের পুষ্টি ও খাবারে চাহিদা মেটাতে অধিক খাদ্যের প্রয়োজন। যেহেতু দেশে আবাদযোগ্য জমি কমছে। তাই ভাসমান কৃষির মাধ্যমে অতিরিক্ত শস্য উৎপাদন সম্ভব। শুক্রবার (২৬ জুলাই) বরিশালের রহমতপুরস্থ আরএআরএস সম্মেলনকক্ষে ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্পের দু’দিনের রিভিউ ওয়ার্কশপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. বাবু লাল নাগ এসব কথা বলেন।
মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক সাইনুর আজম খান। সম্মানিত অতিথি ছিলেন প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার। বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, বারির সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মহিউদ্দিন, ডিএই; ঝালকাঠির উপপরিচালক মো. ফজলুল হক, পিরোজপুরের উপপরিচালক আবু হেনা মো. জাফর, পটুয়াখালীর উপপরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত, বরগুনার উপপরিচালক মো. মতিয়ুর রহমান প্রমুখ।
কর্মশালায় দেশের ৫ অঞ্চলের বিজ্ঞানীরা ভাসমান পদ্ধতির গবেষণা পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৭০ জন কর্মকর্তা-বিজ্ঞানী অংশগ্রহণ করেন।