বৃহস্পতিবার , জানুয়ারি ৩০ ২০২৫

শেষ হলো ৩দিন ব্যাপী খাদ্য মেলা

‘আমাদের কর্মই আমাদের ভবিষ্যৎ, পুষ্টিকর খাদ্যেই হবে আকাক্সিক্ষত ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী’ প্রতিপাদ্যে গত ১৬ অক্টোবর রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) চত্বরে শুরু হয় বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০১৯ এর এ মেলা। শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) কেআইবি’র থ্রি-ডি হলে পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় মেলার আনুষ্ঠানিকতা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. আবদুল মুঈদের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পিপিসি) ড. মো. আব্দুর রৌফ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ উইং) সনৎ কুমার সাহা, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) এর চেয়ারম্যান মো. সায়েদুল ইসলাম ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশ প্রতিনিধি মি. রবার্ট ডি. সিম্পসন। স্বাগত বক্তব্য দেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন উইংয়ের পরিচালক চন্ডী দাস কুন্ডু।

উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ মেলায় অংশগ্রহণকারী সরকারি-বেসরকারি ৮টি প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দেয়া হয়। প্রথম পুরস্কার পায় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি), যৌথভাবে দ্বিতীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই), বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি), জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এবং যৌথভাবে তৃতীয় হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি), প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, কৃষি বিপনন অধিদপ্তর ও প্রাণ গ্রুপ। এছাড়াও মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকেও সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

কৃষি মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সংস্থার পদস্থসহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী, বিভিন্ন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি এ সময় উপস্থিত ছিলেন। কৃষি মন্ত্রণালয় ও এফএও এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। মেলায় সরকারি বেসরকারি ৪৬টি প্রতিষ্ঠানের ৬৭ টি স্টল অংশ নেয়।

This post has already been read 3290 times!

Check Also

খাদ্য মন্ত্রণালয় ও CoMove Foundation, Netherlands এর মধ্যে  সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

নিজস্ব প্রতিবেদক :  খাদ্যের অপচয় কমানো, টেকসই খাদ্য গ্রহণে জনগণকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন …