নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): দক্ষিণাঞ্চলে বীজবপন যন্ত্র সম্প্রসারণের সম্ভাবনা বিরাজমান। যদিও এখানে রবি মৌসুমে মাটির ‘জো’ আসতে একটু দেরি লাগে। সে কারণে তুলনামূলক বেশি রস থাকা অবস্থায় এ যন্ত্রের সাহায্যে বীজ বোনা সম্ভব। এর মাধ্যমে জমি কর্ষণ এবং মই দেয়ার কাজও একই সাথে সম্পন্ন হয়। তাই এ যন্ত্র ব্যবহারে এখন দরকার কৃষকদেরকে উৎসাহিত করা। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) পটুয়াখালীর দুমকিতে বারি উদ্ভাবিত বীজবপন যন্ত্রের পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণের ওপর এক প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম এসব কথা বলেন।
প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এফএমপিই ইঞ্জিরিয়ারিং বিভাগ) সিএসও ড. মো. আইয়ুব হোসেন এবং পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মো. ফখরুল হাসান।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মাইনুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ এরশাদুল হক, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ। প্রশিক্ষণে পটুয়াখালি সদর, দুমকি ও বাউফল উপজেলার ৩০ জন কৃষক ও যন্ত্রচালক অংশগ্রহণ করেন।