বৃহস্পতিবার , নভেম্বর ২১ ২০২৪

দক্ষিণে চলছে কৃষির জোয়ার

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): কৃষি জোয়ার এখন দক্ষিণে। যদিও প্রকৃতিগত কারণে এ অঞ্চলে কিছু সমস্যা রয়েছে। এগুলো উত্তরণের পাশাপাশি সম্ভাবনাকেই কাজে লাগাতে হবে। তা অবশ্যই হতে হবে সমন্বেয়ের মাধ্যমে। তাহলেই আমাদের শস্যভান্ডারের হারানো গৌরব ফিরে পাব। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) রহমতপুরের আরএআরএস সেমিনারকক্ষে দক্ষিণ অঞ্চলের উচ্চমূল্য ফসলের গবেষণার কার্যক্রম শীর্ষক দিনব্যপী পর্যালোচনামূলক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন এসব কথা বলেন।

এসএসিপি প্রকল্পের আয়োজনে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী স্বপন কুমার হালদার, ডিএই’র আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. তাওফিকুল আলম এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. সেলিম।

বরির বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) সিএসও ড. অপূর্ব কান্তি চৌধুরী, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী হাওলাদার, ডিএই ঝালকাঠির জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মো. মনিরুল ইসলাম, নলছিটির উপজেলা কৃষি অফিসার ইসরাত জাহান মিলি, লালমোহনের উপজেলা কৃষি অফিসার এএফএম শাহাবুদ্দিন, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহবুবুর রহমান, গাজী নাজমুল হাসান, আদর্শ কৃষক  আক্তার হোসেন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে কৃষকসহ বারি, ডিএই, বিএডিসি, কৃষি তথ্য সার্ভিস এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের ৬০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য, এ প্রকল্পের আওতায় ঝালকাঠি, পিরোজপুর এবং ভোলার ১২ টি উপজেলায় কার্যক্রম চলমান আছে।

This post has already been read 4037 times!

Check Also

খুলনা উপকূলের পতিত জমিতে লবন সহিষ্ণু ডিবলিং পদ্ধতিতে ভুট্টা চাষ

ফকির শহিদুল ইসলাম (খুলনা): দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকার অধিকাংশ জমি বিভিন্ন মাত্রায় লবণাক্ততায় আক্রান্ত । এই …