রবিবার , জানুয়ারি ১৯ ২০২৫

আউশ বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রয়োজন আমনের অগ্রিম পরিকল্পনা -কৃষি সচিব

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): আউশ বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রয়োজন আমনের অগ্রিম পরিকল্পনা করা। কোনো জমি পতিত রাখা যাবে না। এসব উঁচু জায়গাগুলো ‘কালিকাপুর’ মডেলের আওতায় এনে শাকসবজির আবাদ নিশ্চিত করতে হবে। প্রকৃতির বিরুদ্ধে করার কিছু নেই। তবে এর সাখে খাপখাইয়ে কাজ করা দুঃসাধ্য নয়। তাই করোনা পরবর্তী আশানুরূপ উৎপাদন সমন্বিত প্রচেষ্টায়ই সম্ভব। আজ শনিবার (০২ মে) ঝালকাঠির ডিএই সম্মেলনকক্ষে কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান এসব কথা বলেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উপপরিচালক মো. ফজলুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মো. মনিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত উপপরিচালক মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে ডিএই, কৃষি তথ্য সার্ভিস ও বিএডিসির কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। এর আগে তিনি জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে ঝালকাঠি জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথেও মতবিনিময় করেন।

উল্লেখ্য, চলতি মৌসুমে বরিশাল অঞ্চলে আউশের লক্ষমাত্রা ২ লাখ ৪১ হাজার হেক্টর। যা গতবারের তুলনায় শতকরা ৪০ ভাগ বেশি। এ অঞ্চলে এখন পর্যন্ত শতকরা ২২ ভাগ জমির বোরো ধান পেকেছে। ইতোমধ্যে ৭ ভাগ কর্তন হয়েছে।

This post has already been read 3892 times!

Check Also

রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হলো মাশরুম চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

রাজশাহী সংবাদদাতা: “মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প” ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের …