নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): ফলের রাজা আম। স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয়। পুষ্টিতে ভরপুর। শরীরের রোগ প্রতিরোধেও অনন্য। যখন-তখন খাওয়া যায়। তাই এর আবাদ বাড়াতে হবে কাঙ্ক্ষিত পর্যায়। সে সাথে দরকার রোগবালাই হতে ফলকে রক্ষা করা। এসব বিষয়ে কৃষকের সচেতনতা প্রয়োজন। আজ বরিশালের আরএআরএস সেমিনারকক্ষে আম উৎপাদনে আধুনিক কৌশল শীর্ষক এসএএও প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম এসব কথা বলেন।
ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বারির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া এবং বাবুগঞ্জের উপজেলা কৃষি অফিসার মোসাম্মৎ মরিয়ম।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান।অনুষ্ঠানে বারির ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাজিউদ্দিন, এসও শর্মিলা দাস সেতু, স্মৃতি হাসনা এবং কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
প্রশিক্ষণে বারি, বরিশাল মেট্টোপলিটন কৃষি অফিস, হর্টিকালচার সেন্টার, বাবুগঞ্জ এবং উজিরপুরের ৩০ জন উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।