নিজস্ব প্রতিবেদক: নিবিড় ও সম্প্রসারিত চাষাবাদের প্রয়োজনে সম্প্রতি চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা পুননির্ধারণ করা হয়েছে। এতে অতিরিক্ত ১ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া ও ১ লাখ মেট্রিক টন ডিএপি সার উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জরুরিভিত্তিতে সংগ্রহ করা হবে। এ অতিরিক্ত ইউরিয়া সার বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি) এবং ডিএপি সার কৃষি মন্ত্রণালয় সংগ্রহ করবে। এ সার ফসল উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এর আগে চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছিল ইউরিয়া ২৪ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ডিএপি ১৩ লাখ মেট্রিক টন। এখন চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ইউরিয়া ২৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ডিএপি ১৪ লাখ মেট্রিক টন।