নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল) : সর্জন পদ্ধতিতে আখের পাশাপাশি মাছ আর সবজি একই সাথে চাষযোগ্য। এতে ফসলের উৎপাদন খরচ কম পড়ে। ঝুঁকিও অনেকটা হ্রাস পায়। ফলে কৃষক হন লাভবান। চিবিয়ে খাওয়া আখের বাজারমূল্য বেশ ভালো। তাই এর আবাদ বাড়ানো দরকার।
দক্ষিণাঞ্চলে সর্জন পদ্ধতি ইক্ষুভিত্তিক সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনার ওপর কৃষক মাঠ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কমলারঞ্জন দাশ এসব কথা বলেন। শনিবার (৭ নভেম্বর) বরিশালের বিএসআরআই ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই ) উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বিএসআরআই’র ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা খলিফা শাহ্আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক আফতাব উদ্দিন, কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (এটিআই) অধ্যক্ষ গোলাম মোহাম্মদ ইদ্রিস, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন।
অনুষ্ঠানে ভাসমান কৃষি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার, বারির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া, পিএসও ড. মো. আলিমুর রহমান, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল আক্তার, বিএসআরআই’র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. নিয়াজ মোর্শেদ, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। মাঠদিবসে ৬০ জন কৃষাণ-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।