নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): ভাসমান কৃষির আধুনিক প্রযুক্তির ওপর কৃষক মাঠ দিবস আজ (শনিবার, ২২ মে) বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্প আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) মহাপরিচালক ড. মো. নাজিরুল ইসলাম।
আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (আরএআরএস) আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএআরআই’র পরিচালক (সেবা ও সরবরাহ) ড. এস এম শরিফুজ্জামান, পরিচালক ( পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন) ড. মো. কামরুল হাসান এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. তাওফিকুল আলম।গেস্ট অব অনার ছিলেন আয়োজক প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার ।
বিএআরআই’র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমানের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাদারীপুরের আঞ্চলিক ডাল গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সালেহউদ্দিন, আরএআরএস’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলিমুর রহমান, উজিরপুরের কৃষক মো. শামিম হাওলাদার, আগৈলঝাড়ার কৃষক মো. তোফাজ্জেল হক ফকির প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ডিএই বরিশালের উপপরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত, বিএআরআই’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া, ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আনওয়ারুল মোনিম, এসএসও ড. মো. রফিকুল ইসলাম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলাম, এসও মো. মাহবুবুর রহমান, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।
মাঠ দিবসে বরিশালের বাবুগঞ্জ, উজিরপুর এবং আগৈলঝাড়ার ৮০ জন কিষাণ-কিষাণী অংশগ্রহণ করেন। প্রধান অতিথি বলেন, দেশের অতিরিক্ত মানুষের খাবার যোগাতে চাই আবাদি জমির পরিমাণ বাড়ানো। আর এ জন্য দরকার জলমগ্ন এলাকা আবাদের আওতায় আনা। এসব স্থানে ভাসমান পদ্ধতিতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন হবে। পাশাপাশি হবে পুষ্টি ও খাদ্য নিশ্চিতকরণ।