নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বাংলাদেশে বছরে প্রায় ৫২ লাখ টন ফল উৎপন্ন হয়। এর শতকরা ৫৪ ভাগ বছরের ৪ মাসে এবং বাকি ৪৬ ভাগ আবাদ হয় বাকি ৮ মাসে। এই উৎপাদিত ফল আমাদের চাহিদা পূরণে সক্ষম নয়। তাই বিদেশী ফল রফতানি করতে হচ্ছে। অথচ মৌসুমি ফলের পাশাপাশি অমৌসুমি ফলের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ সম্ভব।
বরিশালে অমৌসুমি ফলের আধুনিক উৎপাদন প্রযুক্তি বিষয়ক কৃষক প্রশিক্ষণ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি এসব কথা বলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ফল বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল চন্দ্র সরকার। সোমবার (১ নভেম্বর) আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে রহমতপুরে আরএআরএস’ র হলরুমে উক্ত প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (আরএআরএস) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. ইকবাল ফারুক, উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রফিকুল ইসলাম, এসএসও ড. মো. কফিল উদ্দিন, এসএসও ড. মো. আনওয়ারুল মোনিম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান, এসও অঞ্জন কুমার দাস, এসও মো. মাহবুবুর রহমান, এসও স্মৃতি হাসনা প্রমুখ।
প্রশিক্ষণে ৩০ জন কৃষক অংশগ্রহণ করেন।