সিকৃবি সংবাদদাতা: কৃষি যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে দেশের খাদ্য ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। আগাম বন্যার হাত থেকে ফসল রক্ষা, সেচের অপচয় রোধ করে অধিক ফসল উৎপাদন, বীজ ও সারের সুষম প্রয়োগ সহ কৃষির আধুনিকায়নে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণ ও নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই।
বুধবার (১৬ মার্চ) সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৗশল ও প্রযুক্তি অনুষদের নবীন বরণ অনুষ্ঠানে নবীনদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তারা উক্ত অনুষদের সম্ভাবনা নিয়ে এসব কথা বলেন। প্রভাষক সুমাইয়া রশিদের সঞ্চালনায় ও সহযোগী প্রফেসর ড. মুক্তারুন ইসলামের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসিআই মটরস লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কৃষি প্রকৌশলী সুব্রত রঞ্জন দাস এবং প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ রাশেদ আল মামুন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষি প্রকৌশলী সুব্রত রঞ্জন দাস বলেন, দেশের কৃষিকে যান্ত্রিক কৃষিতে রুপান্তরিত করতে কৃষি প্রকৌশলীদের ভুমিকা অপরিসীম। বর্তমানে কৃষি প্রকৌশলীরা দেশে ও বিদেশে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. তরিকুল ইসলাস, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, অনুষদীয় শিক্ষকমন্ডলী ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ।
উল্লেখ্য যে, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২রা অক্টোবর ২০১১ সালে কৃষি প্রকৗশল ও প্রযুক্তি অনুষদের যাত্রা শুরু। এরই ধারাবাহিকতায় আজকে ১০ম ব্যাচের নতুন ইঞ্জিনিয়ারদের পথচলা শুরু হলো।