নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): বরিশাল আবারো বাংলার শস্য ভাণ্ডারে পরিণত হবে। তবে এ হারানো ঐতিহ্য ফিরে পেতে পতিত জমি চাষের আওতায় আনা জরুরি। অন্যান্য এলাকার ন্যায় দক্ষিণাঞ্চলেও একই জমিতে তিন থেকে চারটি ফসল আবাদ করতে হবে। এ নিয়ে কৃষি বিজ্ঞানী এবং সম্প্রসারণবিদগণ কাজ করছেন। এর মাধ্যমে এ অঞ্চলের কৃষকের জীবনমান উন্নয়ন হবে। সোমবার (৯ মে) বরিশালের বাকেরগঞ্জে বোরো ধানের ফসল কর্তন এবং কৃষক মাঠ দিবসে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মাননীয় কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি এসব কথা বলেন।
ব্রি আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন তালুকদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) মহাপরিচালক ড. শাহজাহান কবীর এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) মহাপরিচালক ড. দেবাশীষ সরকার।
ব্রির ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা প্রিয় লাল বিশ^াসের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) সদস্য পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. হারুন-অর-রশীদ, ব্রির মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন, জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার, ভাসমান কৃষি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার, বাকেরগঞ্জের উপজেলা চেয়ারম্যান শামসুল আলম চুন্নু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাধবী রায়, উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মুছা ইবনে সাঈদ, কৃষক আবু দাউদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপকূলীয় শস্য নিবিড়তা কর্মসূচির আওতাধীন এ অনুষ্ঠানে ৩ শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।