রবিবার , নভেম্বর ১৭ ২০২৪

সার পরিস্থিতি মনিটরিং এর জন্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: সার পরিস্থিতি মনিটরিং এর জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে। নিয়ন্ত্রণ কক্ষ আজ রবিবার (২৮ আগস্ট)) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত কাজ করবে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয় মন্ত্রণালয়। ।

কৃষি মন্ত্রণালয় ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণের সমন্বয়ে এই নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। সার বিষয়ক যে কোন প্রয়োজনে নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সাথে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা হলো। ফোন নম্বর ব্যস্ত থাকলে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দেয়ার অনুরোধ করা হলো।

নিয়ন্ত্রণ কক্ষে দায়িত্বপালনকারী কর্মকর্তাদের নাম ও ফোন নম্বর হলো: কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপ-প্রধান শেখ বদিউল আলম, ০১৭১৩৫৯৩৪৮৭, গবেষণা কর্মকর্তা মো. নূরুন্নবী ০১৭১৬৪৬২২৭৭, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (সার) আমিনুল ইসলাম, ০১৭২৪২৪৫৩৫৪ এবং অতিরিক্ত উপপরিচালক খন্দকার রাশেদ ইফতেখার ০১৮১৪ ৯৪৭০৫৪।

মন্ত্রণালয়ের দাবী, চাহিদার বিপরীতে দেশে সব রকমের সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। বর্তমানে (২৫ আগস্ট) ইউরিয়া সারের মজুত ৬ লাখ ৫৬ হাজার মেট্রিক টন, টিএসপি ৩ লাখ ৯৪ হাজার টন, ডিএপি ৮ লাখ ২৩ হাজার টন, এমওপি ২ লাখ ৭৩ হাজার টন। সারের বর্তমান মজুতের বিপরীতে আমন মৌসুমে (আগস্ট থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত) সারের চাহিদা হলো ইউরিয়া ৬ লাখ ১৯ হাজার টন, টিএসপি ১ লাখ ১৯ হাজার টন, ডিএপি ২ লাখ ২৫ হাজার টন, এমওপি ১ লাখ ৩৭ হাজার টন।

বিগত বছরের একই সময়ের তুলনায়ও সারের বর্তমান মজুত বেশি। বিগত বছরে এই সময়ে ইউরিয়া সারের মজুত ছিল ৫ লাখ ৮৯ হাজার মেট্রিক টন, টিএসপি ২ লাখ ২৭ হাজার টন, ডিএপি ৫ লাখ ৫৬ হাজার টন এবং এমওপি ১ লাখ ৯৬ হাজার টন, বলে জানায় কৃষি মন্ত্রণালয় মন্ত্রণালয়।

উল্লেখ্য, বিসিআইসির প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি বছর ২৭ আগস্ট পর্যন্ত ইউরিয়া সার বিক্রি হয়েছে ৩ লাখ ৯৭ হাজার ৭৮৯ মেট্রিক টন, যা বিগত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩২ হাজার ৬০০ টন বেশি। বিগত বছর এই সময়ে ইউরিয়া সার বিক্রি হয়েছিল ৩ লাখ ৬৫ হাজার ১৭৯ টন।

This post has already been read 2278 times!

Check Also

জলঢাকায় সোনালী ধানের শীষে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন

বিধান চন্দ্র রায় (নীলফামারী) : নীলফামারীর জলঢাকায় মাঠের যে দিকে চোখ যায়, সেদিকেই সবুজের সমারোহ। …