নিজস্ব প্রতিবেদক: খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বাজারে মিনিকেট নামে কোনো চাল থাকবে না। এই চাল বিক্রির বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে ভোক্তা অধিকার অভিযান চালানো হচ্ছে। এখন থেকে চালের বস্তার গায়ে যে নামেই বিক্রি করুক, সঙ্গে ধানের জাতের নাম উল্লেখ করতে হবে। আইনের খসড়া পাঠানো হয়েছে। আইনটি কার্যকর হলে ব্যবসায়ীরা কারসাজি করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী।
এছাড়াও পহেলা অক্টোবর থেকে খোলা বাজারে আটা বিক্রি হবে প্যাকেটে। ইতিমধ্যে প্যাকেট করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। খোলা আটা বিক্রি হলে সেটি কালোবাজারি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এর জন্য দাম একটু বেশি পড়লেও সব আটা প্যাকেটে করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত ‘বিএসআরএফ সংলাপ’-এ অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সংলাপে সভাপতিত্ব করেন বিএসআরএফের সভাপতি তপন বিশ্বাস, সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি মোতাহার হোসেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে সারা বছরই খোলাবাজারে বিক্রি কার্যক্রম চালানো হবে। ওএমএস খাদ্যবান্ধব কাবিখাসহ বিভিন্ন প্রকল্পে যে পরিমাণ চাল ও আটা ব্যয় হচ্ছে, তা পূরণের জন্যই মূলত আমদানি করা হচ্ছে।’
চালের বাজারে সিন্ডিকেট ভাঙতে কঠোর মনিটরিং কার্যক্রম চালানো হচ্ছে বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী।