নিজস্ব প্রতিবেদক: বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২৫ বঙ্গাব্দের জন্য ১৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কার পাবেন।
স্বর্ণপদক-(০১জন)
কৃষি উন্নয়নে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও উদ্বুদ্ধকরণ প্রকাশনা ও প্রচারণামূলক কাজে স্বর্ণপদক পাচ্ছেন বগুড়ার শেরপুরের প্রাণিসম্পদ দফতরের ভেটেনারি সার্জন ডা. মো. রায়হান।
রৌপ্যপদক-(০৭জন)
পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি উদ্ভাবন/ব্যবহার ক্যাটাগরিতে রৌপ্য পদক পেয়েছেন পিরোজপুরের নাজিরপুরের মো. বদরুল হায়দার বেপারী। এ ক্যাটাগরিতে রৌপ্য পদক পেয়েছেন কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ার উপসহকারী কৃষি অফিসার মো. হামিদুল হক, পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও ব্যবহারে কৃষিতে নারীর অবদানের ক্ষেত্রে রৌপ্যপদক পেয়েছেন ঝিনাইদহ সদরের শারমিন আক্তার, প্রতিষ্ঠান/সমবায়/কৃষক পর্যায়ে উচ্চমানসম্পন্ন বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিতরণ ও নার্সারি স্থাপনে অবদানের জন্য রৌপ্যপদক পাচ্ছেন পাবনার আটঘরিয়ার মো. দুলাল মৃধা।
বাণিজ্যিকভিত্তিক খামার স্থাপনে রৌপ্যপদক পাচ্ছেন সাভারের মো. কোব্বাদ হোসাইন ও রাজশাহীর গোদাগাড়ির মো. মনিরুজ্জামান মনির। প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে পদক পাচ্ছে প্যারামাউন্ট এগ্রো লিমিটেড (রৌপ্যপদক)।
ব্রোঞ্জপদক-(০৭জন)
কৃষি গবেষণায় রাজশাহীর তানোরের নুর মোহাম্মদ (ব্রোঞ্জ পদক), পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি উদ্ভাবন/ব্যবহার ক্যাটাগরিতে পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ার বারেক হাওলাদার (ব্রোঞ্জ পদক), কৃষি উন্নয়নে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও উদ্বুদ্ধকরণ প্রকাশনা ও প্রচারণামূলক কাজে রংপুরের বুড়িহাটের হর্টিকালচার সেন্টারের মো. মজিদুল ইসলাম (ব্রোঞ্জ পদক), নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের শফিকুল ইসলাম (ব্রোঞ্জ পদক), নওগাঁর পোরশা উপজেলার গৌতম কুমার সাহা (ব্রোঞ্জপদক), রাজশাহীরর পুঠিয়ার মোছা.পূর্ণিমা বেগম (ব্রোঞ্জপদক), ঢাকার নবাবগঞ্জের নিপু ট্রেডার্স ব্রোঞ্জ পদক পাচ্ছে।
জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২৬: ১৪২৬ বঙ্গাব্দের জন্য ২৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এ পুরস্কার পাবেন:
স্বর্ণপদক-(০২জন)
১৪২৬ বঙ্গাব্দে পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের মধ্যে-পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি/উদ্ভাবন/ব্যবহার ক্যাটাগরিতে রাজশাহীর গোদাগাড়ি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগী চাষে পাবনার ঈশ্বরদীর মো. আমিরুল ইসলাম স্বর্ণ পদক পাচ্ছেন।
রৌপ্যপদক-(০৯জন)
রৌপ্যপদক প্রাপ্তরা হলেন- ঢাকা শেরে বাংলা নগরের মুহাম্মদ রকিবুল আহসান রনি, যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আইয়ুব হোসেন, খুলনার খালিশপুরের মোছা. হালিমা বেগম, যশোরের ঝিকরগাছার নাসরিন সুলতানা, সিলেটের আব্দুল হাই আজাদ বাবলা, মাদারীপুর হর্টিকালচার
সেন্টারের উপপরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম, ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার মো. রফিকুল ইসলাম, খুলনা ডুমুরিয়ার আবুল হোসেন সরদার, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁর মো. বাবুল হোসেন।
ব্রোঞ্জপদক-(১৮জন)
১৪২৬ বঙ্গাব্দের ব্রোঞ্জ পদকপ্রাপ্তরা হলেন- দিনাজপুরের বিরল উপজেলার সাবেক কৃষি কর্মকর্তা মো. মাহবুবার রহমান, ঝিনাইদহের কালিগঞ্জের মো. মকবুল হোসেন, সিরাজগঞ্জের মো. সহিদুল ইসলাম, খাগড়াছড়ির মহালছড়ির হ্লাশিং মং চৌধুরী, ময়মনসিংহের গৌরীপুরের মো. গাজী মামুদ, সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের মো. মাহবুবুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারের রিনা বেগম, নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মোমরেজ আলী, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রোস্তম আলী, পাবনার ঈশ্বরদীর মো. শাহীনুজ্জামান, বান্দরবানের তোও য়োও ম্রো, ফেনীর মো. মজিবুল হক, মুন্সীগঞ্জের সিরাজ খান, টাঙ্গাইলের মধুপুরের ছানোয়ার হোসেন, রাঙ্গামাটির রাজস্থলির মো. আবদুল আউয়াল, গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের মো. শাকিল মিয়া, নড়াইলের তনিমা আফরিন এবং দিনাজপুরের রাখী দে।