নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): জলমগ্ন জমি ভাসমান কৃষির জন্য সম্ভাবনাময়। এখানে বেড়ে ওঠা কচুরিপানাকে কাজে লাগিয়ে চাষের আওতায় আনা যায়। এসব স্থানে শাকসবজি, মসলাসহ অন্যান্য ফসল আবাদ করা সম্ভব। শুধু প্রয়োজন বেড তৈারি আর প্রযুক্তির ব্যবহার। এর মাধ্যমে পতিত জায়গাগুলো চাষের আওতায় আসবে। পাশাপাশি কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তনও হবে। ফলে দেশের অর্থনীতিতে আসবে ইতিবাচক প্রভাব।
গতকাল শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ভাসমান কৃষি সংশ্লিষ্ট কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ সফরে এক পথসভায় ভাসমান কৃষির প্রকল্পের পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) গোপালগঞ্জের সরেজমিন গবেষণা বিভাগের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মহসীন হাওলাদার। বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পটুয়াখালীর উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়ার, বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিমুর রহমান, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. রফিকুল ইসলাম, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক, টুঙ্গিপাড়ার বঙ্গবন্ধু কৃষিপদকপ্রাপ্ত কৃষক শক্তি কীর্ত্তনীয়া প্রমুখ।
উদ্বুদ্ধকরণ সফরে কৃষি বিজ্ঞানী, কর্মকর্তা, সংশিষ্ট কর্মচারী এবং কৃষক মিলে ৮০ জন অংশগ্রহণ করেন।