এ সময় তিনি অফিসের কর্মকর্তা/ কর্মচারীগনের উন্নয়ন কর্মকা- বাস্তবায়নে তাদের মতামত, কার্যধারা পরিচালনায় কৌশলীগতি, প্রস্তাবনা এবং সিদ্ধান্ত বিষয়ক কর্মোদ্যোগসমূহ ধৈয্যের সাথে শ্রবণ করেন। এ সময় তিনি প্রজ্ঞার সাথে অফিসের নিয়ম কানুন প্রতিপালন, যথা সময়ে অফিসে উপস্থিত নিশ্চিতকরন, জনস্বার্থে সরকারি কার্যক্রম পরিচালনা, কৃষির প্রচার বিষয়ক যাবতীয় কার্যাদি সূক্ষ্মভাবে ধৈর্য্য, আন্তরিকতা এবং বিজ্ঞের সাথে নিবেদিতভাবে চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ প্রদান করেন।
ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, কৃষির জটিল জটিল বিষয়াদি সহজ, সাবলীল এবং আর্কষণীয়ভাবে কৃষকদের মাঝে উপস্থাপন করে কৃষিকে এগিয়ে নিতে হবে। যারা রৌদ্রেপুঁড়ে এবং বৃষ্টিতে ভিজে দিনান্ত কঠিন পরিশ্রম করে খাদ্য উৎপাদনের কাজে নিয়োজিত, তাদের সাথে খোলাখুলিভাবে মিশে সান্তনার ভাষায় তাদের মধ্যে কৃষির তথ্য বিষয়ক প্রযুক্তি পৌঁছাতে হবে। এতে তাদের পরিশ্রম অনেকটা লাঘব হবে এবং প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কার্যক্রম জোরদার করতে সহজ হবে বলে তিনি তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন। এ সময় তিনি সকলকে সরকারি কার্যক্রম আন্তরিকতার সাথে নিবেদিত হয়ে পালন করার নির্দেশ প্রদান করেন।
এরপর তিনি বিভাগের সংস্থাপন শাখা, হিসাব শাখা, কম্পিউটার শাখা এবং প্রদর্শনী শাখা ঘুরে কাজের অগ্রগতি দেখে সন্তেুাষ প্রকাশ করেন। এ সময় অফিসের সকল কার্যক্রম পরিদর্শনে তাঁকে সহায়তা করেন কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা এ.টি.এম.ফজলুল করিম। তাঁর সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন ঢাকাস্থ খামারবাড়ি কৃষি তথ্য সার্ভিসের তথ্য অফিসার (কৃষি) কৃষিবিদ মোহাম্মদ মঞ্জুর হোসেন এবং কৃষি তথ্য সার্ভিসে সংযুক্ত উপজেলা কৃষি অফিসার (এলআর) কৃষিবিদ মো. তৌফিক আরেফীন।
– প্রেস বিজ্ঞপ্তি