নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): ফল পাকাতে কেমিক্যালের পরিবর্তে জৈব ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। বাজারে কোনো খাবারের অভাব নেই। কিন্তু সেগুলো নিরাপদ ও পুষ্টিসমৃদ্ধ কী না সে বিষয়ে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। উৎপাদন থেকে শুরু করে বিপণন পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রেই বিশুদ্ধতা বজায় রাখা বাঞ্ছনীয়। আর এ জন্য উৎপাদক, বিক্রেতা এবং ভোক্তার সচেতনতাই পারে কাক্সিক্ষত স্থানে পৌঁছাতে।
মঙ্গলবার (১০ মার্চ) নগরীর খামারবাড়িস্থ ডিএই সম্মেলনকক্ষে দিনব্যাপি এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. ওমর আলী শেখ এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএইর উপ-পরিচালক হরিদাস শিকারী।
বারটান’র পরামর্শক (পুষ্টি বিশেষজ্ঞ) মো. মাহফুজ আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন অফিসার নির্মল কুমার দে, বারটানের অধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ আবদুহু, ডিএইর উপ-পরিচালক তুষার কান্তি সমদ্দার, জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মো. ফজলুল হক প্রমুখ। কর্মশালায় সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৫০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।