মো. ইউসুফ আলী (বাকৃবি): মাছ আহরণের পরে সংরক্ষণের সঠিক ব্যবস্থাপনায় আমাদের দেশের মৎস্যচাষীদের জ্ঞান নেই বললেই চলে। ফলে কম সময়েই মাছ পচে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে চাষীরা। ২০১৬ সালে মাৎস্যবজ্ঞিান অনুষদের এক গবেষণামতে মাছের সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে বছরে ৬ লাখ মেট্রিক টন মাছ নষ্ট হয়। এতে দেশ প্রতি বছর ১৮ থেকে ২০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। অপরদিকে চাহিদার তুলনায় দেশে মাছের উৎপাদন বেশি হওয়ায় বাজারে মাছের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না মৎস্যচাষীরা। মাছ প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে সংরক্ষণ করে বিদেশে রপ্তানির বাজার উন্মুক্ত করা এখন সময়ের দাবি। সোমবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মৎস্য বিষয়ক কর্মশালায় মৎস্যবিজ্ঞানীরা এইসব কথা বলেন।
বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের (বাউরেস) পরিচালক প্রফেসর ড. ইয়াহিয়া খন্দকারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. জসিমউদ্দিন খান। এ ছাড়াও অতিথি হিসেবে ছিলেন কেজিএফ এর নির্বাহী পরিচালক ড. ওয়াইস কবির প্রফেসর ড.গিয়াস উদ্দিন আহমদ, প্রফেসর ড. মো. মোশাররফ হোসেন, ড. নুরুল্লাহ, মৎস্য বিভাগের উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান প্রমুখ।