নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): দিন যত যাবে কৃষি হবে সহজ হতে আরো সহজতর। এজন্য প্রয়োজন প্রযুক্তি ও মেধার সম্মিলিত প্রচেষ্টা। যেসব জমি প্রতিকূলতার কারণে ফসল আবাদের অন্তরায়, সেসব স্থানের জন্য আরো নতুন নতুন উপযোগি জাত উদ্ভাবন করতে হবে। ছড়িয়ে দিতে হবে চাষিদের মাঝে। বুধবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বরিশাল নগরীর সাগরদিস্থ ব্রি’র সম্মেলন কক্ষে উপজেলার ভূমি উপযোগিতার নির্ধারণের উন্নয়ন এবং বাংলাদেশের ক্রোপ জোনিং পদ্ধতি শীর্ষক দিনব্যাপী এক আঞ্চলিক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর’র (ডিএই) পরিচালক (সরেজমিন উইং) ড. আব্দুল মুঈদ এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) এবং ডিএই আয়োজিত এ কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন, বিএআরসি’র সদস্য পরিচালক (শস্য) ড. মো. আজিজ জিলানী চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন, ডিএই’র ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (শস্য) ড. জাহাঙ্গীর আলম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ডিএই বরগুনার উপ-পরিচালক সাইনুর আজম খান, আমতলীর উপজেলা কৃষি অফিসার মো. বদরুল আলম, ঝালকাঠি সদরের উপজেলা কৃষি অফিসার মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে কৃষি সংশ্লিষ্ট জিও-এনজিও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৬০ জন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।