নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের এ প্রকল্পটি কৃষকের জীবনমান করেছে উন্নত । প্রকল্পের মাধ্যমে এ অঞ্চলের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিরা পেয়েছে বহুমুখী সুবিধা। বীজ, সার, আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতির পাশাপাশি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও ছিল তাদের। এছাড়া সেচনালা, কালবার্ড এবং রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হয়েছে। এর সুফল বজায় রাখার জন্য আমরা সবাই যেন সচেষ্ট হই। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ঝালকাঠির খামারবাড়িস্থ ডিএই প্রশিক্ষণকক্ষে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের জন্য কৃষি সহায়ক প্রকল্পের রিভিউ ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক সাইনুর আজম খান এসব কথা বলেন।
ডিএইর উপপরিচালক মো. ফজলুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম এবং প্রকল্পের কনসালটেন্ট ড. আবদুল মালেক। প্রকল্পের সিনিয়র মনিটরিং অফিসার মো. নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ছাব্বির হোসেন, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. বাবুল আক্তার।