নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): কৃষির সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। আর এ জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সমানভাবে এগিয়ে আসতে হবে। দক্ষিণাঞ্চলের জন্য উপযোগী ফসলের জাত এবং উন্নত প্রযুক্তি কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছানো আমাদের দায়িত্ব। অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি সূর্যমুখী, ভুট্টা এবং আখ ফসলের আবাদও বাড়ানো দরকার। সে সাথে সর্জান পদ্ধতিতে সবজি ও ফল চাষের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। বুধবার (২১ আগষ্ট) বরগুনার খামারবাড়িস্থ ডিএই সম্মেলনকক্ষে জেলা কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কমিটির সভায় সভাপতির বক্তৃতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উপপরিচালক মো. মতিয়ুর রহমান এসব কথা বলেন। ।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসার আবুল কাশেম, ডিএইর অতিরিক্ত উপপরিচালক এস এম বদরুল আলম, আঞ্চলিক কৃষি তথ্য অফিসার মো. শাহাদাত হোসেন, বেতাগীর উপজেলা কৃষি অফিসার মো. ইকবাল, আমতলীর সি. এম. রেজাউল করিম, উপজেলা কৃষি অফিসার মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের (এসআরডিআই) ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ. এফ. এম. মামুন, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা গাজী নাজমুল হাসান, বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএসআরআই) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. নিয়াজ মোর্শেদ, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. টিপু সুলতান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে কৃষক প্রতিনিধিসহ ডিএই, কৃষি তথ্য সার্ভিস, বারি, এসসিএ, এসআরডিআই, বিজেআরআই, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর এবং বিএসআরআইর বিভিন্ন পর্যায়ের ২০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।