নাহিদ বিন রফিক(বরিশাল): মুর্তা ফসল কৃষি গবেষণার নতুন সংযোজন। এ ফসল উৎপাদনে পুরুষরা এবং পাটি বুননে নারীরা জড়িত। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এ পণ্যটি রফতানিমুখী করতে প্রয়োজন এর গুণগতমান বাড়ানো। আর এ জন্য দরকার দৃষ্টিনন্দন নকশা এবং বহুবিদ ব্যবহার। প্রত্যেকের ভাগ্য নিজেদেরই পরিবর্তন করতে হবে। কৃষি বিভাগ থেকে এজন্য প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দেয়া হবে। তাহলে সমন্বিত কাজের মাধ্যমে সরকারের রূপকল্প বাস্তবায়নে আমরাও হবো অংশীদার।
রবিবার (২৪ নভেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটিস্থ কামদেবপুরে মুর্তাচাষিদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান এসব কথা বলেন।
স্থানীয় চেয়ারম্যান মো. কবির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন এবং আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহম্মদ সামসুল আলম।
কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আলী আহম্মদের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডিএই উপপরিচালক মো. ফজলুল হক, উপজেলা চেয়ারম্যান মো. সিদ্দিকুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুপা সিকদার, উপজেলা কৃষি অফিসার ইসরাত জাহান মিলি, বারির ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলিমুর রহমান। পাটিকর বাবুল দত্ত, পাটিকর প্রিয়াংকা রানী দত্ত প্রমুখ। অনুষ্ঠানে তিন শতাধিক মুর্তাচাষি অংশগ্রহণ করেন।