নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): কৃষি আর অবহেলিত নয়। এখন সম্মানিত পেশায় পরিণত হয়েছে। তাই সবার দৃষ্টিভঙ্গিও পরিবর্তন করা দরকার। দেশের উত্তর অঞ্চলে শিক্ষিত ব্যক্তিদের অনেকেই কৃষির সাথে সম্পৃক্ত। বাণিজ্যিকীকরণের ক্ষেত্রে এর কোনো বিকল্প নেই। এ বিষয়ে দক্ষিণাঞ্চলেও সমান গুরুত্ব দিতে হবে। এখানকার পতিত জমি চাষের আওতায় আনা জরুরি। ফল, সবজিসহ যে কোনো ফসল আবাদে তা অবশ্যই যেন নিরাপদ অক্ষুন্ন থাকে। শুক্রবার (৬ মার্চ) বরিশালের রহমতপুরস্থ আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে এক কৃষক প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় অতিরিক্ত কৃষি সচিব (প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনা) কমলারঞ্জন দাশ এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) পরিচালক ড. জাহাঙ্গীর আলম এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলামের সঞ্চালনার অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বারির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া। অনুষ্ঠানে বিনার মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এম. এ মালেক, ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার, ডিএই আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. তাওফিকুল আলম, বারির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিমুর রহমান, বিনার ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. বাবুল আক্তার, বারির বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহবুবুর রহমান, এসও রাজি উদ্দিন, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষণে ৫০ কৃষাণ-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।