বুধবার , ডিসেম্বর ১৮ ২০২৪

কভিড -১৯ পরবর্তী খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি ভাবনা ও করণীয়

ড. মো. মনিরুল ইসলাম : বাংলাদেশ কৃষি নির্ভর দেশ। সামগ্রিক অর্থনীতিতে কৃষির উপখাতসমূহ যথা শস্য বা ফসল উপখাত, প্রাণী সম্পদ উপখাত, মৎস্য সম্পদ উপখাত ও বন সম্পদ উপখাত প্রত্যেকটিরই  খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার জন্য গুরুত্ব অপরিসীম। সরকারের নানামুখী পদক্ষেপ, কৃষি বিজ্ঞানীদের নব নব প্রযুক্তি উদ্ভাবন, কৃষকের ঘাম  ঝরানো পরিশ্রম ও বেসরকারী খাতের কৃষিতে বিনিয়োগ সামগ্রিক কৃষির সফলতার অন্যতম কারণ। বাংলাদেশ এখন দানাদার খাদশস্য উৎপাদনে স্বয়ংবর। তাছাড়া ইতোমধ্যে ধান উৎপাদনে এক ধাপ এগিয়ে বিশ্বে ৩য় উৎপাদনকারী দেশ হিসাবে স্থান করে নিয়েছে। তবে নানা ধরণের প্রাকৃতিক দূর্যোগ, খরা-বন্যা, অতিবৃষ্টি-অনাবৃষ্টি, ঝড়-জ্বলোচ্ছাস কৃষি উৎপাদনে বড় অন্তরায়। উপরন্তু এবছর বিশ্বব্যাপী করোনার আঘাত দেশের কৃষির জন্য অশনী সংকেত হয়ে দাড়িয়েছে। সামনের চ্যালেঞ্জ হলো নির্বিঘ্ন খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিতকরণ, পণ্যের নায্যমূল্য ও পাশাপাশি সবার জন্য পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিতকরণ।

কোভিড-১৯ বা করোনার কারনে লক ডাউন ঘোষণা করায় খাদ্য উৎপাদনে ব্যাঘাত না ঘটলেও পরিবহণ সমস্যাও ক্রেতার অভাব উৎপাদিত পণ্য বিশেষ করে পোল্ট্রি,  দুধ, ফল-শাক-সব্জি প্রতিটি পণ্য পরিবহণের জটিলতায় বাজারজাতকরণ সমস্যা, ক্রেতাশূণ্য বাজারে পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য হ্রাস এর কারণে উৎপাদিত ফসল কৃষকের গলায় ফাঁস হয়ে দাড়িয়েছে। যদিও সরকারের তাৎক্ষনিক বিভিন্ন পদক্ষেপ বিশেষ করে কৃষি খাতে প্রণোদণা ও সুযোগ্য কৃষি মন্ত্রীর সার্বক্ষনিক মাঠ পর্যায়ে তদারকি ও সমস্যা চিহ্নিতকরণের মাধ্যমে এসব সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে সমস্যা অনেকটাই কাটিয়ে উঠা সম্ভব হয়েছে। বোরো ধানের বাম্পার ফলন, সঠিক সময়ে ধান কাটা সম্পন্ন করার ফলে খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা অনেকটাই সামাল দেয়া গেছে। কিন্তু তার বিপরীতে হঠাৎ করে ঘুর্ণিঝড় আমফানের কারণে দেশের বিভিন্ন এলাকায়  অর্থকরী মৌসুমী ফল আম ও লিচুর ব্যাপক ক্ষতি (ক্ষেত্র বিশেষে ১০-৭০ ভাগ) হয়ে গেল । ফলে, এতে এককভাবে চাষীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা নয়, এধরণের ক্ষয়ক্ষতির ফলে দেশের  সা¤্রগ্রিক অর্থনীতির উপর বিরাট চাপ সৃষ্টি হয়েছে। তাই করোনা পরবর্তী সময়ে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ সরকারের অগ্রাধিকার এজেন্ডা ও চ্যালেঞ্জ।

জীবন ধারণের জন্য যেমন খাদ্য অত্যাবশ্যক। আবার সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য নিরাপদ, পুষ্টিমান সম্পন্ন ও সুষম খাবার গ্রহণ প্রয়োজন । জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এ বিষয়টি বেশ ভালভাবেই উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন পুষ্টিহীন জাতি মেধাশূণ্য, আর মেধাশূণ্য জাতি যে কোন দেশের জন্য বিরাট বোঝা। তাই ১৯৭৩ সানে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি মানুষের পুষ্টিমান উন্নয়নে  Bangladesh National Nutrition Council (BNNC) গঠন করেছিলেন। মাঝপথে এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলেও  মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি সরকার গঠন করার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তা আবার পুনুরজ্জীবিত করেন।

আমরা সকলেই জানি খাদ্যের  প্রয়োজনীতা অনুযায়ী বিভিন্ন  খাদ্যকে  সাধারনতঃ তিন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে-

১. শক্তিদায়ক খাবার,  যেমন শর্করা বা কর্বোহাইড্রেট; যা আমরা ভাত, গম, ভুট্রা, আলু  ইত্যাদি হতে পাই ;

২. শরীর বৃদ্ধিকারক ও ক্ষয়পূরক খাবার, যেমন প্রোটিন বা আমিষ, যা আমরা ছোট মাছ, বড় মাছ, মাংস, দুধ ইত্যাদি হতে পাই  ও

৩. রোগ-প্রতিরোধকারী খাবার, যেমন ভিটামিনস ও মিনারেলস, যা আমরা একমাত্র শাক-সব্জি ও ফল-মূল হতে পেয়ে থাকি (চিত্র ১)।

সে প্রেক্ষিতে সমাজের সকল স্তরের মানুষের মাঝে পুষ্টিকর ও সুষম খাবার গ্রহণে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে পুষ্টি ইউনিট, বংালাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল ”ফুড প্লেট’ (চিত্র ১) তৈরী করেছে যা অব্যাহতভাবে প্রশিক্ষণ ও কর্মশালার মাধ্যমে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের মাঝে বিতরণ করা হচ্ছে।

সুষম, পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাবার জনসচেতনতা সৃষ্টিতে তৈরীকৃত ’ফুড প্লেট’

উল্লেখ্য যে, জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (এফএও) ও ডায়েটারি গাইডলাইনস অব বাংলাদেশের  এর সুপারিশ অনুযায়ী  একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক ১০০ গ্রাম শাক, ২০০ গ্রাম অন্যান্য সব্জি ও ১০০ গ্রাম ফল খাওয়া প্রয়োজন। অথচ এখনও গড়ে  দেশের মানুষ প্রতিদিন মাত্র ১২৫  গ্রাম সব্জি ও প্রায় ৮০ গ্রাম ফল খেয়ে থাকে (এফএও স্ট্যাট, ২০১২)। অথচ, কর্মক্ষম ও সুস্থভাবে বাচাঁর জন্য  ফল ও সব্জি প্রাত্যহিক খাবার তালিকায় অপরিহার্য।  কেননা  ফল ও শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমানে পানি, অত্যাবশকীয় ভিটামিন, মিনারেল, ডায়েটারী ফাইবার, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও কিছু পরিমান শর্করা বিদ্যমান।

তাছাড়া, প্রতিদিন পরিমানমত শাক-সবজিও ফল খাওয়ার ফলে বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগ যেমন: ক্যান্সার, হার্ট ডিজিস্, টাইপ-২ ডায়াবেটিস, স্ট্রোকসহ বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব কমায়। শাক-সব্জি হতে প্রাপ্ত ভিটামিন ও মিনারেল দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউনিটি) বৃদ্ধি করে, ফলে পরিমিত পরিমানে  নিয়মিত ফর ও শাক-সবজি খেলে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের যেমনি বছরে সুস্থ দিনের সংখ্যা বেড়ে যায়, তেমনি বাড়ে বাৎসরিক আয়।

বলা অত্যাবশ্যক যে পটাশিয়াম মানবদেহের রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে; আঁশ শরীরের কোলেস্টেরলসহ অন্যান্য দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের করে আনতে সহায়তা করে ও রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।  ফলেট শরীরের লোহিত রক্ত কণিকা (হিমোগ্লোবিন) তৈরী করে এবং শিশুদের জন্মগত ত্রুটি রোধ করে। ভিটামিন চোখের জ্যোতি ও  মসৃন ত্বক  এর জন্য অতি প্রয়োজনীয় ও কার্যকর। ভিটামিন-ই  বার্ধক্য রোধে, ভিটামিন সি শরীরের রক্তপাত রোধ, স্বাস্থ্যকর দাতের মাড়ি ও শরীরে অয়রণ শোষণে ভুমিকা রাখে।

বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণ। পাশাপাশি দেশের সার্বিক পুষ্টি পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন ঘটলেও বিরাট জনগোষ্ঠি এখনও অপুষ্টির শিকার। যা করোনা পরবর্তীতে আরও ব্যাপকতা লাভ করতে পারে। অপুষ্টিজনিত সমস্যার মধ্যে অন্যতম হলো রক্তস্বল্পতা; যা মূলতঃ  আয়রণ জনিত ঘাটতিকেই বুঝায়। প্রয়োজনীয় ও পরিমাণমত খাবার, বিশেষ করে আয়রণ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণের স্বল্পতায় শিশু, কিশোর-কিশোরী, গর্ভবতী ও প্রসুতি মায়েরা বেশী আক্রান্ত।

তাই কভিড পরবর্তী পুষ্টি নিরাপত্তার জন্য সুনির্দিষ্টভাবে কিছু পরিকল্পনার মাধ্যমে এগোতে হবে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে অন্যান্য যত কারনই থাকুক না কেন? কোভিড প্রতিরোধে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের বেশী তাদের ক্ষেত্রে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভানা বেশ কম এবং অথবা কেউ আক্রান্ত হলেও তা জটিল আকার ধারণ করেনি বা করেনা। বিগত দশকে মানুষের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন, ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি, সর্বোপরি পেশাগত কর্মব্যস্ততার ফলে  মানুষের খাদ্যাভাসের ব্যাপক পরিবর্তন গঠেছে। অনেকেরই ধারণা দামী খাবার ছাড়া পুষ্টি পাওয়া যায়না, যা সম্পূর্ণ ভুল। আমাদের দেশের কৃষি খুবই বৈচিত্র্যময়। প্রতিটি নানা জাতের প্রচলিত-অপ্রচলিত ফল-সব্জি কোন না কোন ধরণের পুষ্টির আধার। বিশ্বের প্রায় ৮০ ভাগ খাবার এখন প্রক্রিয়াজাত, যা খুব একটা স্বাস্থ্যকর নয়। তবে এটা ঠিক প্রক্রিয়াজাত খাবার স্বাভাবিক কারণেই পুরোপুরি বাদ দেওয়াও অসম্ভব। তবে পরিমিত খাওয়া যেতেই পারে। কিন্তু সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়টি হলো, বর্তমানে প্রায় ৮০-৯০ ভাগ ছেলে-মেয়ে ফল-সবজি খেতে চায়না বা খেতে অনীহা, এমনকি মাছও অনেকেরই অপছন্দ। সারা বিশ্বে ফাস্ট ফুড খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া, স্থুলতা, ডায়াবেটিস, হার্ট এটাক, উচ্চ রক্তচাপ এর মতো অসংক্রামক রোগগুলো হু হু করে বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশও এর ব্যাতিক্রম নয়। অপরদিকে অধিকতর পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার অভ্যাসের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ছাড়াও এলার্জির মতো অসুখে ভোগা মানুষের সংখ্যাও ক্রমবর্ধমান। সেজন্য সুষম ও পুষ্টিকর তথা বৈচিত্র্যময় খাবার খাওয়ার কোন বিকল্প নেই।

সেজন্য পরিবার পর্যায়ে, স্কুল-কলেজ, বিশ্বদ্যিালয়, মাদ্রাসা, এতিমখানা, মসজিদ-মন্দিরে পুষ্টিকর খাবার বিষয়ে সচেতনতা  বাড়ানোর নিমিত্ত ব্যাপক কার্যকর কর্মসূচী বা উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। অন্যদিকে নি¤œ আয়ের ও  কর্মহীন মানুষদের কোভিড-১৯ পরবর্তী পুষ্টির বিষয়টি সরকার কর্তৃক বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। নতুবা কর্মশক্তির ঘাটতি সৃষ্টি হতে পারে। এক্ষেত্রে তাই  বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের জন্য বিভিন্ন প্রকার খাবার তালিকা বা মেন্যু নির্ধারণ করে প্রচার প্রচারণা চালানোসহ সচেতন করতে হবে। করোনা পরবর্তী নি¤œআয়ের লোকদের আপদকালীন সময়ে বা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পুষ্টি সুরক্ষায় ও কর্মক্ষম রাখতে দামে সস্তা, সহজলভ্য  অথচ পুষ্টিগুনে ভরপুর এধরণের খাবার আমলে বা নির্বাচনে পরামর্শ প্রদান করতে হবে, যা থেকে সর্বোচ্চ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যাবে। যেমনঃ-

মেন্যু-১ : পন্তা ভাত, ডাল ভর্তা, ডিম ভর্তা;

মেনু- ২: পন্তা ভাত, মিষ্টি আলু ভর্তা, ডাল ভর্তা (সংগে টুকরো লেবু রাখতে পারলে ভাল, এতে আয়রণ শোষণ ভাল হবে)।

এগুলো সস্তা, সহজলভ্য অথচ পুষ্টি সমৃদ্ধ (প্রয়োজনীয় শর্করা সহ পান্তা ভাত হতে প্রচুর পরিমান আয়রণ, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম পাওয়া যাবে এবং পান্তা ভাত হচ্ছে বি ভিটামিনের আধার (ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, বি৯ ও বি১২ উল্লেখযোগ্য)। গবেষণাগারে পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, ১০০ গ্রাম পান্তা ভাতে চালের প্রকারভেদে সাধারন ভাতের  চেয়ে সর্বোচ্চ ৫৫.৮৩% আয়রন এবং ৪৯২% ক্যালসিয়াম বেশী পাওয়া যায়। তাছাড়া ভর্তায় ব্যবহৃত তেল, ডিম, পেঁয়াজ হতে প্রয়োজনীয় চর্বি, ফাইবার, ফলেট, জিংক, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-এ, বি-২ সহ অন্যান্য অণু পুষ্টি কণা মিলবে। ডাল হতে প্রয়োজনীয় প্রোটিনও মিলবে। এমনকি আপদকালীস সময়ে  শাক-সব্জি পাতে যোগ না করতে পারলেও প্রায় বেশীরভাগ প্রয়োজনীয় পরিমান শর্করা, প্রোটিন ও গুরুত্বপূর্ণ অণু পুষ্টি উপাদানসমূহ উল্লেখিত মেন্যু হতে পাওয়া যাবে।   তাই দামী খাবার নয় প্রত্যেক শ্রেণীর মানুষের জন্য খাদ্য নির্বাচনে সর্তকতা জরুরী।

অপরদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথার্থই ঘোষণা দিয়েছেন খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে এক ইঞ্চি জমিও পতিত রাখা যাবেনা। ঠিক তেমনিভাবে খাদ্য অপচয় ও পুষ্টি অপচয় রোধ করতে ভোক্তা সাধারণেরও কৌশলী বা সচেতনতা জরুরী। আমরা যা খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করি যেন সর্বোচ্চ পুষ্টির ব্যবহার হয়, সেজন্য সচেষ্ট হতে হবে। অনেকেরই জানা নেই  অনেক ফল- সব্জির খোসাতে বেশী পরিমান পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান। সেজন্য যেসব ফল-সব্জি খোসাসহ খাওয়া যায় তা খোসা না ফেলে খেতে হবে । বিভিন্ন ফল-সব্জি যেমন আপেল, কলা, শসা, বেগুন, লাউ, কুমড়া, আলু পুষ্টিতে ভরপুর; তেমনি এসব স্বাস্থ্যকর ফল বা সবজির খোসাও অনেক উপকারী।

লেখক: পরিচালক (পুষ্টি), বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল।

This post has already been read 3991 times!

Check Also

এন্টিবায়োটিক ব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে উপকারী ব্যাকটেরিয়া -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, মানবদেহে ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে অনেক সময় …