নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল) : কৃষির সবকিছুই পরিকল্পনা অনুযায়ী করতে হবে। আমাদের অনেক প্রযুক্তি রয়েছে। এগুলো গ্রহণের সক্ষমতা সব কৃষকদের নেই। তাই চাষিদের মধ্য থেকে এমন উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে যেন সহজেই তা ব্যবহারে সুযোগ হয়। যে কোনো ফসল আবাদের ক্ষেত্রে শতকরা ৮০ ভাগ বীজ হাইব্রিড থাকা চাই। তবেই আমাদের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হবে। দেশ যাবে সামনের দিকে এগিয়ে ।
রবিবার (১৮ অক্টোবর) বরিশালের ব্রি’র সম্মেলনকক্ষে রবি মৌসুমের কর্মপরিকল্পনা তৈরি এবং চলতি রোপা আমনে করণীয় শীর্ষক দিনব্যাপী এক আঞ্চলিক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) পরিচালক (সরেজমিন উইং) মো. আসাদুল্লাহ এসব কথা বলেন।
আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএই বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকল্প পরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ গোলাম মো. ইদ্রিস, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন, ডিএই সদর দপ্তরের উপপরিচালক (মনিটরিং) মো. মিজানুর রহমান, উপ-প্রকল্প পরিচালক মো. আলী জিন্নাহ প্রমুখ। কর্মশালায় কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৯৬ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।