নিজস্ব প্রতিবেদক: বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক, এমপি বলেন, শ্রমঘন পাটখাতের উন্নয়ন করে দেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির ধারা বেগবান রাখতে সরকার কাজ করছে। এজন্য সামগ্রিক পাটখাতের উন্নয়নে বস্ত্র ও পাট মস্ত্রণালয় নানামুখি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
মঙ্গলবার (১৬ মার্চ) দুপুরে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী,বীরপ্রতীক,এমপি আজ সাভার অামিনবাজারে ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি এর সূচক ” পাট ও বস্ত্র খাতের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ” বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দিনবব্যাপী কর্মশালায় মন্ত্রী একথা বলেন।
এ সময় বস্ত্র ও পাট সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, জেডিপিসি’র নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আবুল কালাম (অতিরিক্ত সচিব), অতিরিক্ত সচিব সাবিনা ইয়াসমিনসহ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজনগন উপস্থিত ছিলেন।
গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, পাটের হারানো গৌরব ও ঐতিহ্য আবার ফিরে এসেছে। পাটের নিত্য নতুন পাটের বহুমুখী পণ্য আবিষ্কার হচ্ছে। আগের সেই পুরানো গতানুগতিক পাটের পণ্য এখন আর নেই। পাটের তৈরি নানান নতুন পণ্য নিয়ে পাটপণ্য এখন নতুন অঙ্গনে চলে গেছে।
মন্ত্রী বলেন, পাট শিল্পের পুনরুজ্জীবন ও আধুনিকায়নের ধারা বেগমান করতে পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন,২০১০ ও পাট আইন ২০১৭, জাতীয় পাটনীতি,২০১৮ প্রণয়ন করেছে। এ সকল আইন ও নীতিমালা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাট ও পাটজাত পণ্যের চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।