কৃষিবিদ মো. আব্দুল্লাহ-হিল-কাফি (রাজশাহী) : বীজ হতে হবে মানসম্মত এবং শুধু বীজ ভালো হলেই ১৫-২০ ভাগ ফলন বৃদ্ধি করা সম্ভব। সুস্থ-সবল রোগমুক্ত ও উচ্চ ফলনশীল বীজ না হলে কোন ফসলের উৎপাদন আশানুরূপ হবে না। তিনি মাঠ পর্যায়ে বীজ বিক্রয় কেন্দ্র গুলি মনিটরিং এবং বীজ আইন যথাযথ পালনের ওপর বিশেষ গুরত্ব প্রদান করেন।
রবিবার (২৮ মার্চ) রাজশাহী অঞ্চলের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে দিন ব্যাপী “বীজ প্রত্যয়ন কার্যক্রম জোরদারকরণ” শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বীজ প্রত্যয়ন এজন্সীর পরিচালক কৃষিবিদ মো. আব্দুর রাজ্জাক। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এনসিডিপি হলরুমে সেমিনারটি আয়োজন করে আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সী, রাজশাহী। তিনি আরো বলেন, ভালো বীজ হলেই আমরা অর্জিত খাদ্য নিরাপত্তা ধরে রাখতে পারবো এবং এই ধারা অব্যহত থাকবে।
দিন ব্যাপী কর্মশালা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো. শহিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পরিচালক (মাঠ প্রসাশন), বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সী, গাজীপুর এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রাজশাহী অঞ্চলের সম্মানিত অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মো: সিরাজুল ইসলাম। সেমিনারটির সভাপতিত্ব করেন বীজ প্রত্যয়ন এজন্সী রাজশাহী অঞ্চলের আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন অফিসার কৃষিবিদ মো. হাবিবুল ইসলাম।
সেমিনারে চাঁপাইরবারগঞ্জ জেলার জেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসার কৃষিবিদ পলাশ সরকার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন। বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সী বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ছাড়াও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বিএডিসি, কৃষি তথ্য সার্ভিস, বিএমডিএ, ধান গবেষণা, গম গবেষণা, এসআরডিআই সহ প্রায় ৫০ জন কর্মকর্তা কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।