বুধবার , ডিসেম্বর ১৮ ২০২৪

মাদার অব ডেমোক্রেসি ভূষিত হওয়ায় খালেদা জিয়াকে অভিনন্দ জানিয়েছে এ্যাব

কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন কর্তৃক মাদার অব ডেমোক্রেসি ও ডেমোক্রেসি হিরো ভূষিত হওয়ায় বাংলাদেশের সাবেক তিনবারের সফল প্রধানমন্ত্রী , গনতন্ত্রের মা, গনতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার্থে আপোষহীন নেত্রী , বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট কৃষিবিদ, শিক্ষাবিদ, কৃষি বিজ্ঞানী, কৃষি সম্প্রসারণবিদ, ভেটেরিনারিয়ান, মৎসবিদ ও কৃষি প্রকৌশলীদের সংগঠন এগ্রিকালচারিস্টস’ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এ্যাব)।

এ্যাব এর আহবায়ক কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন, সদস্য সচিব প্রফেসর ড. জিকেএম মোস্তাফিজুর রহমান, বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, বিএনপির সহ-কৃষি বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল ফারুক, এ্যাব এর যুগ্ন আহবায়ক প্রফেসর গোলাম হাফিজ কেনেডি, প্রফেসর ড. একে ফজলুল হক ভূঁইয়া, প্রফেসর ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম সর্দার, প্রফেসর ড. শাহনাজ সরকার রানু, প্রফেসর ড. সারোয়ার হোসেন, কৃষিবিদ শাহাদাত হোসেন চঞ্চল, কৃষিবিদ আসাদুজ্জামান কিটন ও কৃষিবিদ শাহ মনিরুর রহমান সহ এ্যাব এর সকল নেতৃবৃন্দ অভিনন্দন বার্তা জানিয়েছেন। নেতৃবৃন্দ অভিনন্দন বার্তায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আশু সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করেছেন।

এ্যাব এর আহবায়ক কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন ও সদস্য সচিব প্রফেসর ড. জিকেএম মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত অভিনন্দন বার্তায় বলা হয়, দেশনেত্রী কে মাদার অব ডেমোক্রেসি ও ডেমোক্রেসি হিরো অ্যাওয়ার্ড প্রদানের জন্য কানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ( সিএইচআরআইও) – কে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করেছেন নেতৃবৃন্দ। এ অ্যাওয়ার্ড সারাবিশ্বের নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষকে তাদের গনতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করবে।

অভিনন্দন বার্তায় আরো বলা হয়- মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, বীর উত্তম এর অকাল প্রয়াণের পর ভূলুণ্ঠিত গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ নয় বছর রাজপথে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর দেশকে স্বৈরাচার মুক্ত করেন। ১৯৯১ সালে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে জয়লাভ করে সংসদীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হন এবং বাংলাদেশের মানুষকে গনতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, দেশবিরোধী চক্রান্তের ফলে ১/১১ নামে কুখ্যাত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে গনতন্ত্র, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা সহ সকল অধিকার সংকুচিত করে। বর্তমান সরকার ও তার ধারাবাহিকতায় আরো কতৃত্ববাদী আচরণের মাধ্যমে দেশকে গনতন্ত্রহীনতায় নিয়ে গেছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার তথা সকল গনতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আপোষহীনভাবে আন্দোলন করে যাচ্ছেন।

এ্যাব নেতৃবৃন্দ মনে করেন, এটি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচার বিরোধী কর্মকান্ডের একটি স্বীকৃতি। বাংলাদেশের গনতন্ত্র রক্ষায় তিনি যে ত্যাগ স্বীকার করছেন, বিশ্ববাসী তা প্রত্যক্ষ করছে এবং তার প্রতিফল স্বরূপ অচিরেই তিনি নোবেল পুরস্কারেও ভূষিত হবেন ইনশাআল্লাহ। এ্যাব নেতৃবৃন্দ বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও বিদেশে সু-চিকিৎসার জন্য প্রেরণের দাবি জানান।

This post has already been read 4404 times!

Check Also

ময়মনসিংহে তারুণ্যের সভায় মাদকমুক্ত জীবনের শপথ

ময়মনসিংহ সংবাদদাতা: উন্নত সমৃদ্ধ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার পথে অবদান রাখতে মাদকমুক্ত জীবনের শপথ নিয়েছে ময়মনসিংহের …